বঙ্গবন্ধু -১স্যাটেলাইট
সব প্রস্তুতি সম্পন্ন, অবশেষে সব
জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে উড্ডয়নের
জন্য সম্পুর্ন তৈরী বঙ্গবন্ধু -১স্যাটেলাইট।
যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার কেপ ক্যানাভেরাল লঞ্চ
প্যাড থেকে স্থানীয় সময় বিকেল চারটায়
এটি উৎক্ষেপণ করা হবে। বাংলাদেশ সময় অনুযায়ী
স্যাটেলাইটটি উৎক্ষেপণের সময় ১১ মে রাত ৩ টা ।
যা Space X এর Youtube চ্যানেলে সরাসরি সম্প্রচারিত হবে।
জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে উড্ডয়নের
জন্য সম্পুর্ন তৈরী বঙ্গবন্ধু -১স্যাটেলাইট।
যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার কেপ ক্যানাভেরাল লঞ্চ
প্যাড থেকে স্থানীয় সময় বিকেল চারটায়
এটি উৎক্ষেপণ করা হবে। বাংলাদেশ সময় অনুযায়ী
স্যাটেলাইটটি উৎক্ষেপণের সময় ১১ মে রাত ৩ টা ।
যা Space X এর Youtube চ্যানেলে সরাসরি সম্প্রচারিত হবে।
https://youtu.be/y3niFzo5VLI
এটি মুলত
একটি জিওস্টেশনারী স্যাটেলাইট।
কোন স্যাটেলাইট যদি ৩৫,৭৮৬ কি.মি. উচ্চতায়
স্থাপিত হয় তখন স্যাটেলাইটটি পৃথিবীর সাথে
সমবেগে আবর্তন করে অর্থাৎ স্যাটেলাইটটি
এমনভাবে পৃথিবীর চারদিকে ঘুরে যেন পৃথিবীর
চারদিকে এক বার ঘুরতে তার ২৪ ঘন্টা সময়
লাগে আর যেহেতু পৃথিবীরও নিজের চারদিকে
একবার ঘুরতে ২৪ ঘন্টা সময় লাগে তাই পৃথিবীর
সাপেক্ষে স্যাটেলাইটটিকে স্থির মনে হবে।
তখন এই ধরনের স্যাটেলাইটকে বলা হয়
ভূ-স্থির বা জিওস্টেশনারী উপগ্রহ আর এই
একটি জিওস্টেশনারী স্যাটেলাইট।
কোন স্যাটেলাইট যদি ৩৫,৭৮৬ কি.মি. উচ্চতায়
স্থাপিত হয় তখন স্যাটেলাইটটি পৃথিবীর সাথে
সমবেগে আবর্তন করে অর্থাৎ স্যাটেলাইটটি
এমনভাবে পৃথিবীর চারদিকে ঘুরে যেন পৃথিবীর
চারদিকে এক বার ঘুরতে তার ২৪ ঘন্টা সময়
লাগে আর যেহেতু পৃথিবীরও নিজের চারদিকে
একবার ঘুরতে ২৪ ঘন্টা সময় লাগে তাই পৃথিবীর
সাপেক্ষে স্যাটেলাইটটিকে স্থির মনে হবে।
তখন এই ধরনের স্যাটেলাইটকে বলা হয়
ভূ-স্থির বা জিওস্টেশনারী উপগ্রহ আর এই
কক্ষপথকে বলা হয় জিও স্টেশনারী অরবিট
বা ভূ-স্থির কক্ষপথ। এই কক্ষপথ কম্যুনিকেশনের
জন্য সবচেয়ে বেশি উপযোগী কিন্তু এই
কক্ষপথেরও একটি অসুবিধা আছে তা হলো
এই কক্ষপথে স্থাপিত একটি কম্যুনিকেশন
স্যাটেলাইট সমগ্র পৃথিবীকে কভার করতে
পারে না পৃথিবীর বক্রতার কারনে।
সমগ্র পৃথিবীকে কভার করতে হলে এই কক্ষপথে
তিনটি স্যাটেলাইট স্থাপন করতে হয়।
যদি তিনটিই স্যাটেলাইট পরষ্পর থেকে ১২০ ডিগ্রি
কোণে জিও স্টেশনারী অরবিটে অবস্থান করে
তাহলে একই সাথে সমগ্র পৃথিবীকে কভার করা সম্ভব।
বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট এখন রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের
ফ্লোরিডার ক্যাপ ক্যানাভেরালে অবস্থিত
স্পেস এক্সের লঞ্চ প্যাডে।
বা ভূ-স্থির কক্ষপথ। এই কক্ষপথ কম্যুনিকেশনের
জন্য সবচেয়ে বেশি উপযোগী কিন্তু এই
কক্ষপথেরও একটি অসুবিধা আছে তা হলো
এই কক্ষপথে স্থাপিত একটি কম্যুনিকেশন
স্যাটেলাইট সমগ্র পৃথিবীকে কভার করতে
পারে না পৃথিবীর বক্রতার কারনে।
সমগ্র পৃথিবীকে কভার করতে হলে এই কক্ষপথে
তিনটি স্যাটেলাইট স্থাপন করতে হয়।
যদি তিনটিই স্যাটেলাইট পরষ্পর থেকে ১২০ ডিগ্রি
কোণে জিও স্টেশনারী অরবিটে অবস্থান করে
তাহলে একই সাথে সমগ্র পৃথিবীকে কভার করা সম্ভব।
বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট এখন রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের
ফ্লোরিডার ক্যাপ ক্যানাভেরালে অবস্থিত
স্পেস এক্সের লঞ্চ প্যাডে।
ওই লঞ্চ প্যাড
থেকেই মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা
স্পেসএক্সের ‘ফ্যালকন-৯’ রকেটে করে স্যাটেলাইটটি
উৎক্ষেপণ করা হবে। এর মাধ্যমে বিশ্বের
৫৭তম স্যাটেলাইট সদস্য দেশের তালিকায়
নাম লেখাতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। স্যাটেলাইট
পাঠানোর কাজটি বিদেশে হলেও
এটি নিয়ন্ত্রণ করা হবে বাংলাদেশ থেকেই।
বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইটের মূল অবকাঠামো
তৈরি করেছে ফ্রান্সের থ্যালেস অ্যালেনিয়া স্পেস।
থেকেই মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা
স্পেসএক্সের ‘ফ্যালকন-৯’ রকেটে করে স্যাটেলাইটটি
উৎক্ষেপণ করা হবে। এর মাধ্যমে বিশ্বের
৫৭তম স্যাটেলাইট সদস্য দেশের তালিকায়
নাম লেখাতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। স্যাটেলাইট
পাঠানোর কাজটি বিদেশে হলেও
এটি নিয়ন্ত্রণ করা হবে বাংলাদেশ থেকেই।
বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইটের মূল অবকাঠামো
তৈরি করেছে ফ্রান্সের থ্যালেস অ্যালেনিয়া স্পেস।
গত ৩০ মার্চ একটি বিশেষ উড়োজাহাজে
করে ফ্রান্স থেকে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার
কেপ ক্যানাভেরাল লঞ্চ প্যাডে স্যাটেলাইটটি পৌঁছায়।
এই প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট খরচ হচ্ছে
২ হাজার ৭৬৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে ১ হাজার
৩৫৮ কোটি টাকা ঋণ হিসেবে দিচ্ছে বহুজাতিক
ব্যাংক এইচএসবিসি। বিভিন্ন মাধ্যমে
৩৫৮ কোটি টাকা ঋণ হিসেবে দিচ্ছে বহুজাতিক
ব্যাংক এইচএসবিসি। বিভিন্ন মাধ্যমে
যোগাযোগের জন্য তৈরি এ স্যাটেলাইটের
মোট ৪০টি ট্রান্সপন্ডার থাকবে।
মোট ৪০টি ট্রান্সপন্ডার থাকবে।
এর মধ্যে ২০টি ট্রান্সপন্ডার বাংলাদেশের
জন্য আর বাকি ২০টি বিদেশি কোনো
প্রতিষ্ঠানের কাছে বিক্রির জন্য রাখা হবে।
সফলভাবে মহাকাশে গেলে বিশ্বের ৫৭তম
দেশ হিসেবে নিজস্ব স্যাটেলাইটের
মালিক হবে বাংলাদেশ। মহাকাশে বঙ্গবন্ধু
স্যাটেলাইটের অবস্থান হবে
১১৯ দশমিক ১ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশে!
Very good . Go ahead.
ReplyDelete